কালিয়াগঞ্জের নির্যাতিতার দেহ টেনে হিঁচড়ে নিয়ে যাওয়ার জের, সাসপেন্ড ৪ ASI
কলকাতা ট্রিবিউন ডেস্ক: দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রীকে গণধর্ষণের পরে খুনের অভিযোগ। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে অগ্নিগর্ভ উত্তর দিনাজপুরের কালিয়াগঞ্জ। পুকুরে ওই ছাত্রীর দেহ পাওয়া যায়। পুলিশ ওই নাবালিকার দেহ ময়নাতদন্তের জন্য নিতে গেলে এলাকাবাসীর বাধার মুখে পড়েন। দেহ নিতে গিয়ে পুলিশকে লাঠিচার্জ করতে হয়। এছাড়া নির্মমভাবে নির্যাতিতার দেহ টেনে হিঁচড়ে নিয়ে যায় পুলিশ। যা নিয়ে তুমুল সমালোচনা হয়।
এই ঘটনায় সাসপেন্ড করা হয়েছে ৪ এএসআই পদমর্যাদার পুলিশ আধিকারিককে। পুলিশ সুপার সানা আখতার জানিয়েছেন, তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্ত চলবে।
ঘটনার তিনদিন পেরিয়ে গেলেও এখনও অগ্নিগর্ভ কালিয়াগঞ্জ। সোমবার পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে মৃতার পরিজন ও এবিভিপি সমর্থকরা।
এদিকে, ৪ ASI-কে সাসপেন্ড করা প্রসঙ্গে রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, “ওনাদের ৪ জনকে সাসপেন্ড করে কোনও লাভ নেই। কারণ ওনারা উপর মহলের নির্দেশ পালন করেছেন। তাই কাউকে সাসপেন্ড করার হলে এসপিকে করা প্রয়োজন।”