‘ঠোক দিয়া, সহি কিয়া’, এনকাউন্টারের সমর্থনে বললেন কুস্তিগীর ববিতা ফোগাত
নয়াদিল্লি: হায়দরাবাদের ২৬ বছর বয়সী তরুণী পশু চিকিত্সককে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় পুলিশি এনকাউন্টারে খতম চার অভিযুক্ত। যেখানে নিগৃহীতার গায়ে পেট্রোল ঢেলে জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল, সেখানে ঘটনার পুনর্নির্মাণের জন্য শুক্রবার ভোররাতে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল অভিযুক্তদের। পুলিশ জানিয়েছে, তখনই তাঁদের বন্দুক ছিনিয়ে নিয়ে আক্রমণ করে অভিযুক্তরা। এরপর পুলিশ বাধ্য হয়ে গুলি চালালে মৃত্যু হয় চার অভিযুক্তের।
এই এনকাউন্টারের খবর প্রকাশ্যে আসতেই দেশজুড়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা হয়। এই ঘটনায় তেলেঙ্গানা পুলিশকে সাধুবাদ জানিয়েছেন কুস্তিগীর ববিতা কুমারী ফোগাত। পুলিশের এই পদক্ষেপের প্রশংসা করে এক টুইটারে ববিতা লিখেছেন, ঠোক দিয়া, সহি কিয়া!
सुबह उठते ही सबसे पहले आज जो खबर मिली उस खबर से दिल को बड़ा सुकून मिला! हैदराबाद पुलिस ने गैंगरेप के चारों आरोपियों को एनकाउंटर में मार गिराया पुलिस ने बड़ा ही साहसिक निर्णय लिया है और मैं पुलिस के इस निर्णय के साथ हूं #hyderabadpolice #DrPriyankaReddy
— Babita Phogat (@BabitaPhogat) December 6, 2019
টুইটে ববিতা বলেছেন, আমি আজ সকালেই যে খবরটা পেলাম তাতে গভীর শান্তি পেয়েছি। হায়দরাবাদ পুলিশ একটি এনকাউন্টারে ৪ ধর্ষককে হত্যা করেছে। পুলিশ খুবই সাহসী সিদ্ধান্ত নিয়েছে এবং আমি তাঁদের সমর্থন করছি।
পুলিশ জানিয়েছে, তদন্তের জন্য অপরাধের পুনর্নির্মাণের কারণে অপরাধের ঘটনাস্থলে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল চার অভিযুক্তকে। অভিযুক্তরা সেখানে পুলিশের উপর হামলা করলে পাল্টা গুলি চালায় পুলিশ এবং তাতেই মারা যায় অভিযুক্ত মহম্মদ আরিফ (২৬), জল্লু শিব (২০), জল্লু নবীন (২০) এবং চিন্তাকুন্ত চেন্নাকেশাভুলু (২০)।